ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানার তালশহর গ্রামের শেখ বাড়ির ব্যবসায়ী মোঃ আসাদ শেখের ছেলে শেখ আজিমকে(৩৫) পূর্ব শত্রুতার জের হত্যার মামলায় ফাঁসালো তারই চাচারা সাংবাদিকদেরকে জানান তারা আজিমের আম্মা ও বোনেরা এছাড়া আজিমের আম্মা সাংবাদিকদেরকে বলেন পূর্ব শত্রুতার জের ধরে আমাদের পাশের বাড়ির শেখ সেলিম শেখ পারভেজ,শেখ সৈকত আলী ও শেখ নাজিম সহ বর্তমান তালশহর ইউনিয় পরিষদের চেয়ারম্যান সোলাইমান এবং একজন মেম্বার সদস্য জরিত রয়েছে বলে শেখ আজিমের পরিবারের দাবি, আজিমের আম্মা সাংবাদিকদের জানান আজ থেকে পঁয়ত্রিশ বছর আগে আজিমের জন্মের চল্লিশ দিনের সময় আজিম ও পরিবারের সকল সদস্যদের মেরে ফেলার উদ্দেশে চাপ কলের (টিউবওয়েল) পানিতে বিষ মিশিয়ে দেই চাচারা এই ঘটনায় আশুগঞ্জ থানায় একটি মামলা ও হয়েছিল তখন আসামিদেরক গ্রেফতার করেছিল, এখন বর্তমান চেয়ারম্যান সোলাইমানের কাছ থেকে একটি জমি ক্রয় করেছে আজিমের বাবা শেখ আসাদ এনিয়ে ও বিরোধ আছে তাদের সঙ্গে আজিম ও শেখ আসাদের নির্বাচনে সোলাইমানের পক্ষে কাজ করেনি এনিয়ে ও সোলাইমান চেয়ারম্যানের মনের প্রতিহিংসা বিরাজ করে, চাচারা এবং বর্তমান ইউপি চেয়ারম্যান সোলাইমান ও ইউপি মেম্বার আক্তার মিয়া ষড়যন্ত্র করে শেখ আজিমকে ১২ নং আসামি বানিয়েছেন।
গত ১৬ই আগষ্ট তালশহর গ্রামের আলোচিত বর্বরচীতি এই হত্যাকাণ্ডে ঘটে তালশহর গ্রামের মোঃ মোকসিন মিয়ার ছেলে তালশহর বাজারের ব্যবসায়ী মোঃ জনি মিয়াকে হত্যা করে তার দুই পায়ের রগ কেটে দেই ব্রিজের পাশে ফেলে পালিয়ে যাই দুর্বৃত্তরা মৃত জনি মিয়ার আজারিতে আশপাশে বাড়ির লোকজনরা তাকে উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার তাকে ঢাকা রেফার করে তারপরে ব্যবসায়ী জন্য মিয়াকে ঢাকা নেওয়ার পথে নরসিংদীতে পৌছার পর জনি মিয়া মারা যায়, গত ১৬ আগষ্ট ২০২৩ ইং তারিখে মৃত জনি মিয়ার বাবা মোকসিন বাদী হয়ে আশুগঞ্জ থানার একটি হত্যা মামলা দাখিল করেন, উক্ত হত্যা মামলায় ১৫ জনকে আসামি করে।
শেখ আজিমের পরিবারের সদস্যরা সাংবাদিকদের জানান তারা অনিরাপত্তায় দিন কাটাচ্ছে আজিমের মেয়ে স্কুলে যেতে ভয় পায় এছাড়া বিভিন্ন লোক মারফতে তাদেরকে হুমকি দিচ্ছে বলে জানান আমাদেরকে।
আজিমের পরিবারের সদস্যরা সাংবাদিকদের জানান তারা মৃত মোঃ জনি মিয়ার প্রকৃত হত্যাকারীদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেন। আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার জনাব মোঃ নাহিদ আহাম্মেদ এর সঙ্গে থানায় গিয়ে দেখা করতে গেলে উনি জানান এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে সে যেকেউ হক না কেন, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না,এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন প্রথমে আমার টিম দুইজনকে আটক করেছে পরে আরো দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ চারজনকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা পরে বলা যাবে কে বা কারা জড়িত এই হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত আটোবাইক ও অটোরিকশা চালক আবদুল্লাহকে আমারা গ্রেফতার করেছি রিমান্ড শেষ করে আমরা তদন্তের করার পর আমরা বলতে পারবো কে অপরাধী আর কে না এখন এরচেয়ে বেশি কিছু বলতে পারছিনা।
সা/ম/জা?/ নি/উ
Editor: Ataur Rahman
News Editor: Shamim Reja
Phone no: +8801710048702
Email: ajkerkantho.news@gmail.com
Office email: admin@ajkerkantho.com
দৈনিক আজকের কন্ঠ