দেবীগঞ্জে আদালতের নির্দেশ অমান্য করে জমি দখলের চেষ্টা অভিযোগ উঠেছে।
একাধিকবার আদালতের নির্দেশ অমান্য করে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে
ঘটনা টি ঘটেছে পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জ- উপজেলার ৭ নং টেপ্রিগঞ্জ ইউনিয়নে বটতলী মৌজায় জে এল নং ১৬ এস এ খতিয়ান নং ১১৫ এস এ দাগ নং -১৫২০,১৫২১,১৫২৯,ও ১৫৩৫ মোট জমির পরিমাণ ১.১৬ একর জমি নিয়ে বিরোধে সৃষ্টি করেছেন।।
মামলার বাদী ওয়ারেস আলী গং পিতা মৃত আবুল কাশেম সাং বটতলী টেপ্রিগঞ্জ দেবীগঞ্জ-
পঞ্চগড়। অভিযোগ করেন, আমাদের ১.১৬ শতাংশের একটি জমি যেটা কেনা সম্পত্তি, যার সকল বৈধ কাগজপত্র আছে। আদালতের রায়ের পর থেকে আমরা ভোগ দখল করে আসছি। আমাদের খাজনা খারিজ রেকড সহ সবকিছু ঠিক আছে আমাদের।।হঠাৎ করেই ঐ একই এলাকার মৃত ঃ নুরল হক প্রাধানে ছেলে মোঃ এনামুল হক প্রধান ওরফে ( তাঁরা মাষ্টার) মোঃ ওয়ারেস আলী গং গের কাজ থেকে জমিটি জোর পূর্বক দখলের চেষ্টা করেন।
এ বিষয়ে এনামুল হক তাঁরা মাষ্টার কে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান এই জমি টি আমি অনেক দিন আগে নিলামের মাধ্যমে দেবীগঞ্জ-উপজেলা অফিসে আমি নিয়েছি আমার কাছে সব কাগজপত্র আছে,,
এই বিষয় নিয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট মিডিয়া ও গনমাধ্যম কর্মীরা এনামুল হক তাঁরা মাষ্টারের কাছে একাধিক বার কাগজপত্র দেখতে চাইলে তিনি বিভিন্ন তাল বাহানা ও নানা অজুহাত দেখান।।
এই বিষয় নিয়ে এলাকাবাসীর কাছে জানতে চাইলে এলাকাবাসী বলেন এই জমির মালিক মৃত আবুল কাশেম বর্তমানে তার ছেলেরা মোঃ ওয়ারেস আলী গং
কিন্তু এনামুল হক প্রধান তাঁরা মাষ্টার এই খানে ওর কোনো জায়গায় জমি নেই ও শুধু শুধু জমি দাবি করেছেন। আসলে তাঁরা মাষ্টার হলেন একজন ভূমি দস্যু এবং এলাকার বিভিন্ন লোকজনের জমি জবর দখল করে জাল কাগজপত্র তৈরি করে মানুষ কে হয়রানি করেন।।
এলাকাবাসী আরো বলেন উনি একজন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী স্কুল শিক্ষক ,, উনি একসময় ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ছিলেন বটতলী প্রামাণিক পাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সেই খানেও তিনি অনিয়ম দুর্নীতি করেছেন বর্তমানে তিনি সহকারী শিক্ষক তবে বিদ্যালয়ের ভবন নির্মাণ টি ৫ – ৭ বছর ধরে পড়ে এখন ও নির্মাণ কাজ কিছু হয়নি,, ছাত্র – ছাত্রীরা অনেক কষ্টে লেখা পড়া করছে এরকম একজন নোংরা শিক্ষকের জন্য আমরা
শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।।