9:49 am, Saturday, 27 July 2024

দোহারে কেমিক্যাল ও কাপড়ের রঙ দিয়ে তৈরি হচ্ছে টমেটো 

দোহার প্রতিনিধি ঢাকা।

 

দোহার প্রতিনিধি , ঢাকা

ঢাকার দোহারের নয়াবাড়ি ইউনিয়নের আন্তা এলাকায় ক্ষতিকারক কেমিক্যাল, কাপড়ের রঙ ও আঠা দিয়ে তৈরি হচ্ছে ভেজিটেবল সস্। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের সুরহাব মন্ডলের বাড়ি ভাড়া নিয়ে একই ইউনিয়নের বাস্তা এলাকার মুক্তার হোসেন নামে এক ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন এই সস্ তৈরির অবৈধ কারখানা। যা বাজারজাত করা হচ্ছে দোহার-নবাবগঞ্জসহ আশেপাশের এলাকায়। বাজারজাতের ফলে বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খাবারের সাথে এই সস্ খেয়ে মৃত্যু ঝুকিতে পরছেন শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ। কারখানা মালিক মোক্তার হোসেনকে পাওয়া না গেলেও কারখানায় থাকা তোফাজ্জল শরিফ নামে এক শ্রমিক জানান তিনি মুক্তার হোসেনের কথামত এই কেমিক্যাল দিয়ে ক্ষতিকারক এই সস্ তৈরি করেন।

বাহিরে তালা দিয়ে ভেতরে এমন কারখানায় সস্ তৈরি করেন বলেও জানান তিনি। বোতলের স্টিকারে বিএসটিআইয়ের লগো ও নারায়নগঞ্জের ঠিকানা ব্যবহার করে বাজারজাত করা হয় এই সস। এবিষয়ে জানতে মোক্তার হোসেন এর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ঢাকা আছেন বলে ফোন বন্ধ করে দেন। খুব দ্রুত অবৈধ এই কারখানা বন্ধ করে এর মালিক মোক্তার হোসেনকে আইনের অওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপডেট সময় : 12:10:41 pm, Friday, 25 August 2023
83 বার পড়া হয়েছে
error: Content is protected !!

দোহারে কেমিক্যাল ও কাপড়ের রঙ দিয়ে তৈরি হচ্ছে টমেটো 

আপডেট সময় : 12:10:41 pm, Friday, 25 August 2023

 

দোহার প্রতিনিধি , ঢাকা

ঢাকার দোহারের নয়াবাড়ি ইউনিয়নের আন্তা এলাকায় ক্ষতিকারক কেমিক্যাল, কাপড়ের রঙ ও আঠা দিয়ে তৈরি হচ্ছে ভেজিটেবল সস্। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার কুসুমহাটি ইউনিয়নের সুরহাব মন্ডলের বাড়ি ভাড়া নিয়ে একই ইউনিয়নের বাস্তা এলাকার মুক্তার হোসেন নামে এক ব্যক্তি গড়ে তুলেছেন এই সস্ তৈরির অবৈধ কারখানা। যা বাজারজাত করা হচ্ছে দোহার-নবাবগঞ্জসহ আশেপাশের এলাকায়। বাজারজাতের ফলে বিভিন্ন হোটেল ও রেস্টুরেন্টে খাবারের সাথে এই সস্ খেয়ে মৃত্যু ঝুকিতে পরছেন শিশুসহ বিভিন্ন বয়সের মানুষ। কারখানা মালিক মোক্তার হোসেনকে পাওয়া না গেলেও কারখানায় থাকা তোফাজ্জল শরিফ নামে এক শ্রমিক জানান তিনি মুক্তার হোসেনের কথামত এই কেমিক্যাল দিয়ে ক্ষতিকারক এই সস্ তৈরি করেন।

বাহিরে তালা দিয়ে ভেতরে এমন কারখানায় সস্ তৈরি করেন বলেও জানান তিনি। বোতলের স্টিকারে বিএসটিআইয়ের লগো ও নারায়নগঞ্জের ঠিকানা ব্যবহার করে বাজারজাত করা হয় এই সস। এবিষয়ে জানতে মোক্তার হোসেন এর মুঠোফোনে একাধিকবার ফোন দিলেও তিনি ঢাকা আছেন বলে ফোন বন্ধ করে দেন। খুব দ্রুত অবৈধ এই কারখানা বন্ধ করে এর মালিক মোক্তার হোসেনকে আইনের অওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান স্থানীয় বাসিন্দারা।