1:20 pm, Saturday, 27 July 2024

মাদিদি পার্ক

রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার প্রতিনিধি : মোছা:সাহানা খাতুন।

 

রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার প্রতিনিধি : মোছা:সাহানা খাতুন।

মাদিদি বলিভিয়ার ওপরের আমাজন নদীর অববাহিকায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ‍্যান। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ উদ‍্যানের আয়তন ১৮,৯,৫৮ বর্গকিমি। পার্শ্ববতী মানু রিপি-হিথ, অ‍্যাপোলোম্বা এবং (পেরুর সীমান্তের ওপারে) মানু বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভের সাথে, মাদিদি বিশ্বের বৃহত্তম সংরক্ষিত এলাকার একটি অংশ। আন্দিজ পবর্তমালা থেকে টুইচি নদীর রেইনফরেস্ট পযর্ন্ত বিস্তৃত, মাদিদি এবং এর সংলগ্ন এলাকা জৈবিকভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় অঞ্চল হিসেবে স্বীকৃত।বরফাবৃত পর্বতশ্রেণি, মালভূমি এবং সবুজে ঘেরা উদ‍্যানটি তার ১২৫৪ টির ও বেশি প্রজাতির পাখির জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য বনাঞ্চল। প্রকৃতি যেন এখানে সব রূপরস ঢেলে দিয়েছে। আন্দিজ থেকে ৭,০০০ বর্গমাইল দূরে আমাজনের গহীনে মাদিদি ল‍্যাশনাল পার্কে রয়েছে বিষাক্ত সব গাছ ও পোকামাকড়।মৃত্যু ঝুঁকি থাকার পর ও স্থানটি পরিদর্শনে ভ্রমণপিয়াসী মানুষ কে ধরে রাখা বড় দায়।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপডেট সময় : 10:43:38 am, Wednesday, 11 October 2023
71 বার পড়া হয়েছে
error: Content is protected !!

মাদিদি পার্ক

আপডেট সময় : 10:43:38 am, Wednesday, 11 October 2023

 

রাজশাহী জেলার পুঠিয়া উপজেলার প্রতিনিধি : মোছা:সাহানা খাতুন।

মাদিদি বলিভিয়ার ওপরের আমাজন নদীর অববাহিকায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ‍্যান। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এ উদ‍্যানের আয়তন ১৮,৯,৫৮ বর্গকিমি। পার্শ্ববতী মানু রিপি-হিথ, অ‍্যাপোলোম্বা এবং (পেরুর সীমান্তের ওপারে) মানু বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভের সাথে, মাদিদি বিশ্বের বৃহত্তম সংরক্ষিত এলাকার একটি অংশ। আন্দিজ পবর্তমালা থেকে টুইচি নদীর রেইনফরেস্ট পযর্ন্ত বিস্তৃত, মাদিদি এবং এর সংলগ্ন এলাকা জৈবিকভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে বৈচিত্র্যময় অঞ্চল হিসেবে স্বীকৃত।বরফাবৃত পর্বতশ্রেণি, মালভূমি এবং সবুজে ঘেরা উদ‍্যানটি তার ১২৫৪ টির ও বেশি প্রজাতির পাখির জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য বনাঞ্চল। প্রকৃতি যেন এখানে সব রূপরস ঢেলে দিয়েছে। আন্দিজ থেকে ৭,০০০ বর্গমাইল দূরে আমাজনের গহীনে মাদিদি ল‍্যাশনাল পার্কে রয়েছে বিষাক্ত সব গাছ ও পোকামাকড়।মৃত্যু ঝুঁকি থাকার পর ও স্থানটি পরিদর্শনে ভ্রমণপিয়াসী মানুষ কে ধরে রাখা বড় দায়।