9:39 am, Saturday, 27 July 2024

পীরগঞ্জে আড়াই শ শীতার্তের মাঝে কম্বল বিতরণ

ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি

লিমন সরকার (ঠাকুরগাঁও) জেলা প্রতিনিধি ঃ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে গরীব, অসহায় ও ছিন্নমুল আড়াই শ মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার সকালে ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড এর সহায়তায় বিশ^গ্রাম নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পীরগঞ্জ ডায়াবেটিস হাসপাতাল চত্বরে এসব কম্বল বিতরণ করেন। এ সময় পৌর মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা ইকরামুল হক, বিশ^গ্রাম সংস্থার নির্বাহী পরিচালক উপাধ্যক্ষ ফয়জুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ,শওকত আলী ও আলাউদ্দীন সহ বিশ^গ্রামের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

৫৫ বছরের বৃদ্ধ ইউসুফ আলী বলেন, ‘আমি ভিক্ষা করি। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন গলিতে গলিতে মানুষের কাছ থেকে যা পায় তাই নিয়ে চাল, ডাল কিনে কোনোমতে চলে’।

এই বৃদ্ধের ভাষায়, ‘কিতা করবো, ভিক্ষা না করলে খামু কি? একমাত্র ছেলে সে বিয়ে করার পর আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। এখন থাকি গুচ্ছগ্রামে বস্তিতে। এই যে শীত যাচ্ছে কেউ একটা কাপড় দেয়নি। আজ এই কম্বলই এবারের শীতের একমাত্র সম্বল’।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপডেট সময় : 03:08:23 pm, Saturday, 13 January 2024
50 বার পড়া হয়েছে
error: Content is protected !!

পীরগঞ্জে আড়াই শ শীতার্তের মাঝে কম্বল বিতরণ

আপডেট সময় : 03:08:23 pm, Saturday, 13 January 2024

লিমন সরকার (ঠাকুরগাঁও) জেলা প্রতিনিধি ঃ ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জে গরীব, অসহায় ও ছিন্নমুল আড়াই শ মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। শনিবার সকালে ইস্টার্ণ ব্যাংক লিমিটেড এর সহায়তায় বিশ^গ্রাম নামে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা পীরগঞ্জ ডায়াবেটিস হাসপাতাল চত্বরে এসব কম্বল বিতরণ করেন। এ সময় পৌর মেয়র বীরমুক্তিযোদ্ধা ইকরামুল হক, বিশ^গ্রাম সংস্থার নির্বাহী পরিচালক উপাধ্যক্ষ ফয়জুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক আব্দুর রশিদ,শওকত আলী ও আলাউদ্দীন সহ বিশ^গ্রামের অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

৫৫ বছরের বৃদ্ধ ইউসুফ আলী বলেন, ‘আমি ভিক্ষা করি। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বিভিন্ন গলিতে গলিতে মানুষের কাছ থেকে যা পায় তাই নিয়ে চাল, ডাল কিনে কোনোমতে চলে’।

এই বৃদ্ধের ভাষায়, ‘কিতা করবো, ভিক্ষা না করলে খামু কি? একমাত্র ছেলে সে বিয়ে করার পর আমাকে ছেড়ে চলে গেছে। এখন থাকি গুচ্ছগ্রামে বস্তিতে। এই যে শীত যাচ্ছে কেউ একটা কাপড় দেয়নি। আজ এই কম্বলই এবারের শীতের একমাত্র সম্বল’।