পঞ্চগড়-১ আসনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার সাদাত সম্রাট
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পঞ্চগড়-১ আসনে ব্যাপক জন সমর্থন নিয়ে ধারাবাহিক ভাবে মতবিনিময় সভা করছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার সাদাত সম্রাট। এই আসনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও দুই বারের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোঃ মজাহারুল হক প্রধান, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার সাদাত সম্রাট, আটোয়ারি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওমীলীগের ত্যাগী রাজনীতিবিদ মোঃ তৌহিদুল ইসলাম, জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ও প্রাক্তন রাজনীতিবিদ মোঃ আবু তোয়বুর রহমান, জেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি মোঃ নাইমুজ্জামান মুক্তা, সদর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওমীলীগ এর সভাপতি মোঃ আমিরুল ইসলাম । স্থানীয়রা বলেন, যারা মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলেন তাদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচনায় ছিলেন আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার সাদাত সম্রাট ও আলহাজ্ব মোঃ মজাহারুল হক প্রধান। কিন্তু মনোনয়ন বোর্ড নাইমুজ্জামান মুক্তা’কে এই আসনের আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ঘোষণা করে। যার প্রতিবাদে পঞ্চগড়ে সড়ক অবরোধ ও প্রতিবাদ জানানো হলেও মনোনয়ন বোর্ডের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন হয়নি। বিপরীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী মনোনয়ন প্রত্যাশীদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহণের অনুমতি দিলে , আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার সাদাত সম্রাট স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে। এতে জেলা, তিন উপজেলা, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সহ আওমীলীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীদের একটি বড় অংশ তাকে সমর্থন করে। তার চলমান ধারাবাহিক মতবিনিময় সভাগুলোতে সেচ্ছায় সাধারণ মানুষের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। দলীয় নেতাকর্মী ছাড়াও সাধারণ মানুষ সেচ্ছায় সভা গুলোতে অংশগ্রহণ করে। স্থানীয়রা আরো জানান, আলহাজ্ব মোঃ আনোয়ার সাদাত সম্রাট সব সময় মাঠে সক্রিয় রাজনীতি করেছেন। তিনি প্রথমে উড়োজাহাজ প্রতিকে সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়। সবশেষে জেলা পরিষদ প্রশাসক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন ও পর পর দুই বার জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করে আসছেন। তার দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে এলাকার ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কাজের বাস্তবায়নের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সুখ দুঃখের বন্ধু ছিলেন তিনি। রাজনীতির পাশাপাশি সামাজিক স্চ্ছোসেবী সংগঠন গুলোর পৃষ্ঠপোষক ছিলেন তিনি। যে কারণে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে ব্যাপক জনসমর্থন রয়েছে তার। অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে হলে কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি বৃদ্ধি সহ বিপুল ভোটে তিনি সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন বলে আশাবাদী সাধারণ মানুষ।