10:18 pm, Thursday, 19 September 2024

গৌরীচন্না মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষকের তৎপরতায়” শিক্ষার্থীরা পেয়েছে স্বস্তি।

প্রতিনিধির নাম

বরগুনা সংবাদদাতা:

সারা বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন, এরই মধ্যে সরকার পতন , এই বৈশ্বিক মহামারী দুর্যোগের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী খোলার সাথে সাথেই বরগুনা সদর উপজেলার গৌরীচন্না নওয়াব সলিমুল্লাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষকের তৎপরতায় চলছে পাঠদান, দেশের এই দীর্ঘ সময়ের অস্থিশীলতার পর শিক্ষার্থীরা পেয়েছে স্বস্তি। মঙ্গলবার (২০ আগষ্ট ২০২৪ ইং) সকাল দশটায় সরেজমিনে এমনটি লক্ষ্য করা গেছে। জানা যায় বিদ্যালয়টিতে প্রায় এক হাজারের উপরে শিক্ষার্থী রয়েছে , ইতিমধ্য একাধিকবার বরগুনা জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। বৈরী আবহাওয়া দুর্যোগের সময় রাষ্ট্রের নির্দেশনা মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে সকল শিক্ষকদের সমন্বয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান এবং অতিরিক্ত ক্লাস করাচ্ছেন শিক্ষকরা। এতকিছু সম্ভব হয়েছে অত্র বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নাজমুল ফারুক এর তৎপরতায়। বিদ্যালয়টিকে এগিয়ে নিতে আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদ সহ অভিভাবকরা জানান বিদ্যালয়টির শিক্ষার মান ভালো হওয়ায় এক শ্রেণীর কুচক্রীমহল বিদ্যালয়ের মান ক্ষুন্ন করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। বিদ্যালয়টি জেলায় একাধিকবার পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য হয়েছে, বিভিন্ন সময় জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়টি দেখার জন্য পরিদর্শন ও মনিটরিং করেছেন। শিক্ষার মান ভালো হওয়ায় সার্বিক সহযোগিতারও আশ্বাস দেন জেলা প্রশাসক। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুল ফারুক মুঠোফোনে বলেন এই বিদ্যালয়টি আমি ও আমার সহকারী শিক্ষক দের অক্লান্ত পরিশ্রমে, জেলায় একটি মডেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তৈরি করতে পেরেছি, এলাকার গুণীজন ও অভিভাবকদের সার্বিক সহযোগিতা ছিল বলেই এতোটুকু সম্ভব হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিকে দল মত নির্বিশেষে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবেন তিনি। প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের কাজ অব্যাহত আছে। আরো যাতে বিদ্যালয়টি সারা বাংলাদেশে প্রশংসনীয় হয়, সকলে সার্বিক পরামর্শ দিয়ে আরও সহযোগিতা করবেন এমনটাই প্রত্যাশা করেন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নাজমুল ফারুক।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপডেট সময় : 10:26:27 pm, Tuesday, 20 August 2024
53 বার পড়া হয়েছে
error: Content is protected !!

গৌরীচন্না মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষকের তৎপরতায়” শিক্ষার্থীরা পেয়েছে স্বস্তি।

আপডেট সময় : 10:26:27 pm, Tuesday, 20 August 2024

বরগুনা সংবাদদাতা:

সারা বাংলাদেশে শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কার আন্দোলন, এরই মধ্যে সরকার পতন , এই বৈশ্বিক মহামারী দুর্যোগের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী খোলার সাথে সাথেই বরগুনা সদর উপজেলার গৌরীচন্না নওয়াব সলিমুল্লাহ মাধ্যমিক বিদ্যালয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির প্রধান শিক্ষকের তৎপরতায় চলছে পাঠদান, দেশের এই দীর্ঘ সময়ের অস্থিশীলতার পর শিক্ষার্থীরা পেয়েছে স্বস্তি। মঙ্গলবার (২০ আগষ্ট ২০২৪ ইং) সকাল দশটায় সরেজমিনে এমনটি লক্ষ্য করা গেছে। জানা যায় বিদ্যালয়টিতে প্রায় এক হাজারের উপরে শিক্ষার্থী রয়েছে , ইতিমধ্য একাধিকবার বরগুনা জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। বৈরী আবহাওয়া দুর্যোগের সময় রাষ্ট্রের নির্দেশনা মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে সকল শিক্ষকদের সমন্বয়ে ছাত্র-ছাত্রীদের পাঠদান এবং অতিরিক্ত ক্লাস করাচ্ছেন শিক্ষকরা। এতকিছু সম্ভব হয়েছে অত্র বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক নাজমুল ফারুক এর তৎপরতায়। বিদ্যালয়টিকে এগিয়ে নিতে আপ্রাণ প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি। তবে বিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদ সহ অভিভাবকরা জানান বিদ্যালয়টির শিক্ষার মান ভালো হওয়ায় এক শ্রেণীর কুচক্রীমহল বিদ্যালয়ের মান ক্ষুন্ন করার লক্ষ্যে বিভিন্ন অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। বিদ্যালয়টি জেলায় একাধিকবার পুরস্কারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান হিসেবে গণ্য হয়েছে, বিভিন্ন সময় জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ বিদ্যালয়টি দেখার জন্য পরিদর্শন ও মনিটরিং করেছেন। শিক্ষার মান ভালো হওয়ায় সার্বিক সহযোগিতারও আশ্বাস দেন জেলা প্রশাসক। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক নাজমুল ফারুক মুঠোফোনে বলেন এই বিদ্যালয়টি আমি ও আমার সহকারী শিক্ষক দের অক্লান্ত পরিশ্রমে, জেলায় একটি মডেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে তৈরি করতে পেরেছি, এলাকার গুণীজন ও অভিভাবকদের সার্বিক সহযোগিতা ছিল বলেই এতোটুকু সম্ভব হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিকে দল মত নির্বিশেষে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবেন তিনি। প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের কাজ অব্যাহত আছে। আরো যাতে বিদ্যালয়টি সারা বাংলাদেশে প্রশংসনীয় হয়, সকলে সার্বিক পরামর্শ দিয়ে আরও সহযোগিতা করবেন এমনটাই প্রত্যাশা করেন প্রতিষ্ঠানের প্রধান নাজমুল ফারুক।