3:49 am, Friday, 20 September 2024

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে বিদ্যুৎ সংকট, চরম বিপাকে সাধারণ মানুষ

প্রতিনিধির নাম

সেলিম হোসেন রুবেল,জয়পুরহাট প্রতিনিধি:

ক্ষেতলালের বড়তারা ইউনিয়নে কয়েক দিন যাবত বিদ্যুৎ সংকট। একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে এক থেকে দুই ঘন্টায়ে বিদ্যুৎ আসেনা।এছাড়া যখন রাতের বেলা বিদ্যুৎ চলে যায়।তখন চরম বিপাকে পড়ে সাধারণ শিক্ষার্থী। বড়তারা ইউনিয়ন কৃষ্ণনগর মধ্যপাড়া গ্রামের রবিউল এর ছেলে এস.এস. সি পরীক্ষাথী রাকিবুল বলেন,রাতে বেলা বিদ্যুৎ থাকে না।রাতে একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে এক থেকে দই ঘন্টায় বিদ্যুৎ আসেনা।আর বিদ্যুৎ না থাকার কারণে আমার লেখা পড়ার অনেক ক্ষতি হচ্ছে।আমি সময় মত পড়তে বসতে পারছিনা। এছাড়া কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষকদের সাথে কথা বললে তারা বলেন গত দুই থেকে তিন মাস যাবৎ ঠিক মত বিদ্যুৎ থাকে না।ক্লাস করার সময় বিদ্যুৎ চলে যায়।এতে করে আমাদের গরমের মধ্যে ক্লাস করতে হয়। গরমের আমরা ক্লাসে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ি।আমাদের গরমের মধ্যে লেখা পড়া করতে অনেক কষ্ট হয়।লেখা পড়ার অনেক ক্ষতি হয়।এছাড়া চরম বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ সহ সব শ্রেণী পেশার মানুষ।বিদ্যুতের কারণে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে।চরম বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ।ক্ষেতলাল পল্লী বিদ্যুৎ সাব জেনাল অফিসের এজিএম মো. নাজিম হোসেন জানান লোডশেডিং এর কারনে এই সমস্য হচ্ছে। বড়তারা ইউনিয়নে প্রতিদিন ২.৮ বিদ্যুৎ মেগোওয়াটের প্রয়োজন সেখানে আমরা ১.৮ মেগোওয়াট বিদ্যুৎ পেয়েছে। এজন্য একটু সমস্যা হচ্ছে। এছাড়া বড়তারা ইউনিয়ন বিদ্যুৎ সাপ্লাই অফিসে মুটো ফোনে কথা বললে তারা জানান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এই সমস্যা হচ্ছে। কয়েক দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধান হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপডেট সময় : 05:52:33 pm, Sunday, 8 September 2024
31 বার পড়া হয়েছে
error: Content is protected !!

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে বিদ্যুৎ সংকট, চরম বিপাকে সাধারণ মানুষ

আপডেট সময় : 05:52:33 pm, Sunday, 8 September 2024

সেলিম হোসেন রুবেল,জয়পুরহাট প্রতিনিধি:

ক্ষেতলালের বড়তারা ইউনিয়নে কয়েক দিন যাবত বিদ্যুৎ সংকট। একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে এক থেকে দুই ঘন্টায়ে বিদ্যুৎ আসেনা।এছাড়া যখন রাতের বেলা বিদ্যুৎ চলে যায়।তখন চরম বিপাকে পড়ে সাধারণ শিক্ষার্থী। বড়তারা ইউনিয়ন কৃষ্ণনগর মধ্যপাড়া গ্রামের রবিউল এর ছেলে এস.এস. সি পরীক্ষাথী রাকিবুল বলেন,রাতে বেলা বিদ্যুৎ থাকে না।রাতে একবার বিদ্যুৎ চলে গেলে এক থেকে দই ঘন্টায় বিদ্যুৎ আসেনা।আর বিদ্যুৎ না থাকার কারণে আমার লেখা পড়ার অনেক ক্ষতি হচ্ছে।আমি সময় মত পড়তে বসতে পারছিনা। এছাড়া কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রী ও শিক্ষকদের সাথে কথা বললে তারা বলেন গত দুই থেকে তিন মাস যাবৎ ঠিক মত বিদ্যুৎ থাকে না।ক্লাস করার সময় বিদ্যুৎ চলে যায়।এতে করে আমাদের গরমের মধ্যে ক্লাস করতে হয়। গরমের আমরা ক্লাসে অতিষ্ঠ হয়ে পড়ি।আমাদের গরমের মধ্যে লেখা পড়া করতে অনেক কষ্ট হয়।লেখা পড়ার অনেক ক্ষতি হয়।এছাড়া চরম বিপাকে পড়েছে খেটে খাওয়া মানুষ সহ সব শ্রেণী পেশার মানুষ।বিদ্যুতের কারণে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে।চরম বিপাকে পড়েছে সাধারণ মানুষ।ক্ষেতলাল পল্লী বিদ্যুৎ সাব জেনাল অফিসের এজিএম মো. নাজিম হোসেন জানান লোডশেডিং এর কারনে এই সমস্য হচ্ছে। বড়তারা ইউনিয়নে প্রতিদিন ২.৮ বিদ্যুৎ মেগোওয়াটের প্রয়োজন সেখানে আমরা ১.৮ মেগোওয়াট বিদ্যুৎ পেয়েছে। এজন্য একটু সমস্যা হচ্ছে। এছাড়া বড়তারা ইউনিয়ন বিদ্যুৎ সাপ্লাই অফিসে মুটো ফোনে কথা বললে তারা জানান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এই সমস্যা হচ্ছে। কয়েক দিনের মধ্যে সমস্যা সমাধান হবে।